Friday, October 26, 2007

EC makes no move on CHT local elections

Biplob Rahman
bdnews24.com Senior Reporter


The Election Commission has taken no initiative to hold elections to the regional and three district councils, administered under specialised rule, of the Chittagong Hill Tracts. The EC, however, is preparing to hold polls to local government bodies in the rest of the country despite political parties saying that it is mandated to stage only parliamentary polls. Chief Election Commissioner ATM Shamsul Huda told bdnews24.com Friday morning that according to the CHT peace treaty and laws related to it, elections to those areas were to be held in line with a voter list prepared separately for the permanent residents of those areas. "But the voter list currently being prepared with photographs in the CHT is for the national elections," he added. bdnews24.com Senior Correspondent Biplob Rahman reports




Sunday, October 14, 2007

এমএন লারমার ছিন্নপত্র: ঐতিহাসিক দলিল


প্রায় আড়াই দশক আগে ঘাতক বুলেট কেড়ে নিয়েছে মানবেন্দ্র নারায়ন (এমএন) লারমার প্রাণ, কিন্তু করে গেছে তাকে মৃত্যূহীন। পাহাড়ের জীবন্ত কিংবদন্তী এই নেতা মিশে আছেন পার্বত্যাঞ্চলের ১৩ টি ক্ষুদ্র ভাষাভাষীর লোহিত কনিকার স্ফুলিঙ্গে। আজও যুদ্ধ, সংগ্রাম, আনন্দ, বেদনা আর উৎসবে স্মরিত হয় তার নাম অনেক শ্রদ্ধায়। আজও পাহাড়, অরণ্য, ঝর্ণাধারা, দিগন্ত জোড়া আকাশ চমকিত হয় এমএন লারমার নামে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও এর সাবেক গেরিলা গ্রুপ শান্তিবাহিনীর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এমএন লারমা ১৯৮৩ সালের ১০ নভেম্বর বিভেদপন্থী প্রীতি গ্রুপের হাতে নিহত হন। এর অল্পকিছু দিন আগে তিনি তার অনুজ, সাবেক শান্তিবাহিনী ও বর্তমান জনসংহতি সমিতি প্রধান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমার কাছে কিছু গোপন রাজনৈতিক চিঠি লিখেছিলেন। চিঠিতে তিনি সন্তু লারমাকে প্রিয় আদরের সম্বোধন ‘তুং’ নামটি ব্যবহার করেছিলেন। আর নিজে ব্যবহার করেছেন ‘প্রবাহন’ নামটি।

জনসংহতি সমিতির শীর্ষ স্থানীয় সূত্রে পাওয়া এমএন লারমার সেই সব চিঠির কিছু খণ্ডাংশ এখানে প্রকাশ করা হচ্ছে। এই লেখক ও চিঠিগুলোর সংগ্রহক বিপ্লব রহমানের স্বত্ব স্বীকার করে এমএন লারমার পত্র পুনঃপ্রকাশে কোনো বাধা নেই। এ কথা বলা বাহুল্য হবে না যে, এসব চিঠি সংগ্রহের নেপথ্যে রয়েছে অনেক আত্নত্যাগ।