স্বাধীনতার ৪০ বছর পর মুক্তিযুদ্ধে শহীদ লেফটেনেন্ট কর্নেল আব্দুল কাদিরের প্রতীকী দেহাবশেষ গণকবর থেকে উত্তোলন করে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হলো।
শহীদ সন্তান, বিশিষ্ট সাংবাদিক নাদিম কাদির একান্ত আলাপচারিতায় এই লেখককে বলেন, অনেক দেরীতে হলেও মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী আমার পিতার প্রতি দেশ যথাযথ সন্মান জানালো। দীর্ঘ ৩০ বছর অনুসন্ধান চালিয়ে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে, যেখানে পাকিস্তানী সেনারা আমার বাবাসহ ১৮ জন মুক্তিযোদ্ধাকে গুলি করে হত্যা করেছে, সেই বধ্যভূমিটি আবিস্কার করি। কিন্তু সরকারের কাছে বহু ধর্ণা দিয়েও এতোদিন বধ্যভূমিটি খনন করে শহীদদের দেহাবশেষ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সেখানে চার তলা বাড়ি গড়ে ওঠায় বাড়ির মালিকের সদিচ্ছার অভাব ও সরকারের উদ্যোগহীনতায় সেখানে একটি নামফলক পর্যন্ত লাগানো যায়নি। …